Saturday, August 24, 2013
Saturday, July 20, 2013
Saturday, July 06, 2013
Cox's Bazar
Cox's Bazar is a town, a fishing port and
district headquarters in Bangladesh. It is known for its wide sandy
beach which, believed to be the world's longest natural sandy sea beach.
It is an unbroken 125 km sandy sea beach with a gentle slope. It is
located 150 km south of Chittagong. Cox’s Bazar is also known by the
name "Panowa", the literal translation of which means "yellow flower".
Its other old name was "Palongkee". The modern Cox's Bazar derives its
name from Captain Cox (died 1799), an officer serving in British India.
In the 18th century, an officer of British East India Company, Captain
Hiram Cox was appointed as the Superintendent of Palongkee outpost after
Warren Hastings became the Governor of Bengal. Captain Cox was
specially mobilised to deal with a century long conflict between Arakan
refugees and local Rakhains. The Captain was a compassionate soul and
the plight of the people touched his heart. He embarked upon the mammoth
task of rehabilitating refugees in the area, and made significant
progress. A premature death took Captain Cox in 1799 before he could
finish his work. But the work he had done earned him a place in the
hearts of the locals and to commemorate his role in rehabilitation work a
market was established and named after him as Cox's Bazaar ("Cox's
Market"). Although Cox's Bazar is one of the most visited tourist
destinations in Bangladesh, it has yet to become a major international
tourist destination, due to lack of publicity.
Miss u dost
পৃথিবীতে ভালবাসার কোন দাম নেই,
সবাই সুন্দর মানুষ খুঁজে..
কিন্তূ সুন্দর মন কেউ খুঁজে না..
একটা কথা মনে রেখো,
রূপ এক দিনের..
কিন্তূ ভালবাসা চিরদিনের...!
কারো চেহারা দেখে পছন্দ হলে তাকে ভালোবাসা বলে না...
একে ভালোলাগা বলে !
ভালোবাসা হলে দুটি মনের আত্মিক
যোগাযোগ...
অর্থাৎ প্রথম দেখাতে ভালো লাগা হয়,ভালোবাসা নয়...
কারো প্রতি ভালবাসা ধীরে ধীরে তৈরী হয়।।
সবাই সুন্দর মানুষ খুঁজে..
কিন্তূ সুন্দর মন কেউ খুঁজে না..
একটা কথা মনে রেখো,
রূপ এক দিনের..
কিন্তূ ভালবাসা চিরদিনের...!
কারো চেহারা দেখে পছন্দ হলে তাকে ভালোবাসা বলে না...
একে ভালোলাগা বলে !
ভালোবাসা হলে দুটি মনের আত্মিক
যোগাযোগ...
অর্থাৎ প্রথম দেখাতে ভালো লাগা হয়,ভালোবাসা নয়...
কারো প্রতি ভালবাসা ধীরে ধীরে তৈরী হয়।।
Only for Girls...........Cool Nail Design
Here is a very simple example of a cool nail art – First, coat your nails with a neutral shade or white nail polish. Then take two nail colors such as light blue and navy blue. Pour out a bit of both nail colors on a palette. Now take a thin brush and slightly merge both the colors together. This will produce beautiful three tones of nail colors. Now take a small sponge and dab all three shades of nail color onto the sponge and press the sponge on your nail. Be sure to take a good amount of nail color so that all three colors are vividly portrayed on the nail. The graduating tints from light to dark or vice versa make a beautiful impression. Repeat the steps for all nails. It is advisable not to take out too much nail color all at once, as it dries quickly.
Blue Shade And Cup Cake Nails
Dark Viscious Black On Toe
Deep Blue Nail
Nail Art Design
Nail Art With Red Stripes And Gems
email — knowing the recipient or recipient type
If you've ever struggled to convey a lot of information in an email —
knowing the recipient or recipient type (hint: client) doesn't read,
but skims content — and did not receive any response, then the article I
just read in Fast Company is for you.
Titled, "How to Write a Convincing E-mail," the article highlights 6 key points that when followed, result in effective emails that will actually get read. My own perspective is that your emails are an extension of your brand and if they are concise, clear and action-oriented, your prospects, clients and colleagues will respond more frequently and hold you in higher esteem. I encourage you to read the full article as it provides great examples of poorly crafted emails and then the same messages written effectively. Following are article highlights. When composing an email:
1. Have a specific decision in mind.What is the outcome you desire?
2. Start by writing your conclusion.As opposed to the way in which you compose an essay with and Introduction, supporting text and a conclusion, go for the conclusion and work backwards to support it.
3. Structure your supporting argument into digestable chunks.Use bulleted copy where possible or two sentence paragraphs if content is not listable.
4. Bolster each argument with evidence.
Opinions hold little sway. You're seeking action. Make it easy to respond by using facts.
5. Repeat your conclusion as a "call-to-action."
At the end, repeat the conclusion you began with and invite a next step.
6. Stick a benefit in the subject line
Self-explanatory.
I found myself analyzing my own emails and certain points immediately resonated. Point #6, I put in the "last but not least" category. Composing a subject line is analagous to crafting a great tagline in that it successfully distills a theme down to just a few words, which can express facts and intention with clarity of purpose.
Which points do you find most helpful?
Titled, "How to Write a Convincing E-mail," the article highlights 6 key points that when followed, result in effective emails that will actually get read. My own perspective is that your emails are an extension of your brand and if they are concise, clear and action-oriented, your prospects, clients and colleagues will respond more frequently and hold you in higher esteem. I encourage you to read the full article as it provides great examples of poorly crafted emails and then the same messages written effectively. Following are article highlights. When composing an email:
1. Have a specific decision in mind.What is the outcome you desire?
2. Start by writing your conclusion.As opposed to the way in which you compose an essay with and Introduction, supporting text and a conclusion, go for the conclusion and work backwards to support it.
3. Structure your supporting argument into digestable chunks.Use bulleted copy where possible or two sentence paragraphs if content is not listable.
4. Bolster each argument with evidence.
Opinions hold little sway. You're seeking action. Make it easy to respond by using facts.
5. Repeat your conclusion as a "call-to-action."
At the end, repeat the conclusion you began with and invite a next step.
6. Stick a benefit in the subject line
Self-explanatory.
I found myself analyzing my own emails and certain points immediately resonated. Point #6, I put in the "last but not least" category. Composing a subject line is analagous to crafting a great tagline in that it successfully distills a theme down to just a few words, which can express facts and intention with clarity of purpose.
Which points do you find most helpful?
যখন আপনি কষ্টে থাকবেন
ছেলেদের জীবনে মেয়ে বন্ধুর কেন
দরকার?
১.সে আপনাকে একা থাকতে দেবে না যখন
আপনি কষ্টে থাকবেন
২.আপনার খারাপ অভ্যাসগুলো পরিবর্তন
করার জন্য সে প্রতিনিয়ত বলবে
৩.সে আপনার সাথে ছোট ছোট বিষয়
নিয়ে রাগ করবে কিন্তু রাগ
দীর্ঘস্থায়ী হবে না
৪.সে দিনে আপনাকে ১৫ বার কল
দেবে আপনি কি করেন তা জানার জন্য
৫.আপনাকে Money Wise করবে
৬.আপনাকে বলবে Don't Worryযদিও
দুশ্চিন্২ করার অনেক কারন থাকে
>-আপনার কাছে হয়ত এগুলো Boring
লাগবে কিন্তু
আপনি তাকে ছাড়া একদিনও থাকতে পারবে
না! মেয়েরা আল্লাহর দেয়া SPECIAL GIFT
love you
I love you more than i can say.
I'll love you twice as much tomorrow.
Love you more than i can say.
I miss you every single day.
Why must my life be filled with sorrow.
I love you more than i can say.
Ah, don't you know i need you so,
oh, tell me please
i gotta know
do you mean to make me cry
am i just another guy.
ছেলেবেলা
ছেলেবেলার দিন ফেলে এসে
সবাই আমার মতো বড় হয়ে যায়
জানি না কজনে আমার মতো
মিষ্টি সে পিছুডাক শুনতে যে পায়......:-(
Saturday, May 11, 2013
MY childhood
ছোটবেলায় বাংলা সিনেমার পাগল ছিলাম।
সিনেমা বলতে শুক্রবার বিটিভিতে।সারা সপ্তাহ
অপেক্ষা করতাম কখন শুক্রবার আসবে।বৃহস্পতিবার
রাতেই টিভিতে ঘোষনা দিত শুক্রবার
বিকালে কি সিনেমা দিবে।সেটা প্রায় সময় মিস হয়ে যেত।
শুক্রবার সিনেমা দেখতেই হবে,আবার ক্রিকেটও খেলতেই
হবে।তাই সেদিন খেলা শুরু করতাম সকালে।সেখানে আবার
বিপত্তি।কারন আমার বড় আপু আবার
সকালে আমাকে পড়াতে বসাবেন।আমি কি আর মানি?
পড়তে বসতাম ঠিকই,কিন্তু আপু এদিক ওদিক গেলেই
পলায়ন।ডাইরেক্ট মাঠে।
যখন ফিরতাম তখন জুমআর নামাজেন সময় হয়ে যেত তাই
মারার সময় পেতনা।
নামাজ পড়ে এসে কোনমতে ভাত
খেয়ে টিভিটা খুলে বসতাম।কোরআন তেলোয়াত,ত্রিপিটক
পাঠ সব দেখতাম।যখনই উপস্থাপক এসে ঘোষনা দিত
“এখন দেখবেন পূর্ণদৈঘ্য
বাংলা সিনেমা…………….”শ্রেষ্টাংশে……..না য়ক
রুবেলে নাম শুনলে আর কথা নাই।সবাই মিলে দিতাম
চিল্লানি।এখন বাংলাদেশ জিতলেই কেবল এমন চিল্লাই ৷
মাঝে মাঝে এসব সিনেমার বাইরে মাঝে অন্যধরনের
ছবি দিত। যেগুলার মূল্য এখন বুঝি তখন সেসব
সিনেমা দিলে খুব বিরক্ত হতাম।কোন মারামারি নাই।
টিভি কতৃপক্ষের বিবেক দেখে অবাক
হতাম,কি যে ছবি ছাড়ে?সেসময় আমার প্রিয় নায়ক ছিল
নায়ক রুবেল, শত্রু অভিনেতা ছিল রাইসুল ইসলাম আসাদ।
দুখাই নামের একটা সিনেমা মাঝে মাঝে শুক্রবারে দিত।
সেদিন আমার শুক্রবারটাই মাটি হত।খালি কান্দে।
এবার আসি আমার প্রিয় নায়ক রুবেল প্রসঙ্গে।কেডস আর
জিনস পড়ে খালি মারামারি করত।কি সে মারামারি।
একটা একটা মাইর দিত আর
আমরা ছেলে পেলেরা তালি দিতাম।তখন নায়ক জসিমও
বেশ মারামারি করত।আমার চাচাতো ভাইয়েরা প্রায়
আলোচনা করতাম রুবেলের শক্তি বেশী না জসিমের
শক্তি বেশী।কতদিন আমরা নিজেরা নিজেরাই রুবেল আর
জসিমের মারামারি খেলতাম।আমার চাচাতো ভাই জসিম
আমি রুবেল।কিন্তু আমি শক্তিতে পারতাম না।তাই
সেখানে রুবেল হেরে যেত।
আমরা যেখানে মারামারি নিয়ে ব্যাস্ত সেখানে আমার
আপুরা শাবানার কান্না কাটি নিযে ব্যাস্ত।"মরনের পরে"
নামক একটা সিনেমা ছিল যেটা দেখে আমার ছোট আপু খুব
কান্না করছিল।আমার আবার কান্না আসত না।রুবেলের
ঢিসুম ঢিসুমই মজা লাগত।সিনেমা দেখার পরবর্তী ১
ঘন্টা নিজে নিজে ঢিসুম ঢিসুম করতাম।দৌড়াতাম, উচু
জায়গা থেকে লাফ দিতাম।নিজেকে নায়ক নায়ক মনে হত।
তবে সে সময় একটা বিষয় হেভি রহস্য লাগত আনোয়ার
হোসেন সাহেব প্রতি সিনেমার প্রথমে কেন মারা যেত?
ইলয়াস কাঞ্চনের সিনেমাও খুব পছন্দ করতাম।সাপের
ছবি দেখে ভাবতাম ইস যদি আমি সাপ হতে পারতাম,
কি মজাটানা হত।কিছুক্ষন মানুষ,কিছুক্ষন সাপ।আমার
একবন্ধুকে খুব অপছন্দ করতাম।তারে কামড় দেয়ার অনেক
ইচ্ছা ছিল।
সিনেমা দেখলেতো হবে না।পরদিন স্কুলে গিয়ে বন্ধুদের
আলোচনা করতে হবে না।সে এক কঠিন আলোচনা।
আমরা এক একটা চলচ্চিত্রের সমালোচক।যেসব সিনেমায়
গান বেশী দিত,প্রেমের দৃশ্য বেশী থাকতো সেসব সিনেমার
নায়কদের তীব্র সমালোচনা করতাম।
মারামারি পারে না আবার নায়ক হতে আসছে।কত বড়
বেআক্কেল।ওয়াসিম নামের এক নায়ক ছিল সে একদম
মারামারি পারত না।তার সিনেমা দেখলেই মেজাজ খারাপ
হয়ে যেত।
আজও শুক্রবার আসে।কিন্তু সে শুক্রবারের সাথে আজকের
শুক্রবারের দূরত্ব অনেক।আমরা ফেসবুকে ব্যাস্ত,সময়
পেলে বাংলা সিনেমার চৌদ্দগুষ্টি উদ্ধার করি।কিন্তু
আমার ছোটবেলার মহা আনন্দের বাংলা সিনেমার
সাথে কি ফেসবুকের মজার কোন তুলনা হয়???
সিনেমা বলতে শুক্রবার বিটিভিতে।সারা সপ্তাহ
অপেক্ষা করতাম কখন শুক্রবার আসবে।বৃহস্পতিবার
রাতেই টিভিতে ঘোষনা দিত শুক্রবার
বিকালে কি সিনেমা দিবে।সেটা প্রায় সময় মিস হয়ে যেত।
শুক্রবার সিনেমা দেখতেই হবে,আবার ক্রিকেটও খেলতেই
হবে।তাই সেদিন খেলা শুরু করতাম সকালে।সেখানে আবার
বিপত্তি।কারন আমার বড় আপু আবার
সকালে আমাকে পড়াতে বসাবেন।আমি কি আর মানি?
পড়তে বসতাম ঠিকই,কিন্তু আপু এদিক ওদিক গেলেই
পলায়ন।ডাইরেক্ট মাঠে।
যখন ফিরতাম তখন জুমআর নামাজেন সময় হয়ে যেত তাই
মারার সময় পেতনা।
নামাজ পড়ে এসে কোনমতে ভাত
খেয়ে টিভিটা খুলে বসতাম।কোরআন তেলোয়াত,ত্রিপিটক
পাঠ সব দেখতাম।যখনই উপস্থাপক এসে ঘোষনা দিত
“এখন দেখবেন পূর্ণদৈঘ্য
বাংলা সিনেমা…………….”শ্রেষ্টাংশে……..না
রুবেলে নাম শুনলে আর কথা নাই।সবাই মিলে দিতাম
চিল্লানি।এখন বাংলাদেশ জিতলেই কেবল এমন চিল্লাই ৷
মাঝে মাঝে এসব সিনেমার বাইরে মাঝে অন্যধরনের
ছবি দিত। যেগুলার মূল্য এখন বুঝি তখন সেসব
সিনেমা দিলে খুব বিরক্ত হতাম।কোন মারামারি নাই।
টিভি কতৃপক্ষের বিবেক দেখে অবাক
হতাম,কি যে ছবি ছাড়ে?সেসময় আমার প্রিয় নায়ক ছিল
নায়ক রুবেল, শত্রু অভিনেতা ছিল রাইসুল ইসলাম আসাদ।
দুখাই নামের একটা সিনেমা মাঝে মাঝে শুক্রবারে দিত।
সেদিন আমার শুক্রবারটাই মাটি হত।খালি কান্দে।
এবার আসি আমার প্রিয় নায়ক রুবেল প্রসঙ্গে।কেডস আর
জিনস পড়ে খালি মারামারি করত।কি সে মারামারি।
একটা একটা মাইর দিত আর
আমরা ছেলে পেলেরা তালি দিতাম।তখন নায়ক জসিমও
বেশ মারামারি করত।আমার চাচাতো ভাইয়েরা প্রায়
আলোচনা করতাম রুবেলের শক্তি বেশী না জসিমের
শক্তি বেশী।কতদিন আমরা নিজেরা নিজেরাই রুবেল আর
জসিমের মারামারি খেলতাম।আমার চাচাতো ভাই জসিম
আমি রুবেল।কিন্তু আমি শক্তিতে পারতাম না।তাই
সেখানে রুবেল হেরে যেত।
আমরা যেখানে মারামারি নিয়ে ব্যাস্ত সেখানে আমার
আপুরা শাবানার কান্না কাটি নিযে ব্যাস্ত।"মরনের পরে"
নামক একটা সিনেমা ছিল যেটা দেখে আমার ছোট আপু খুব
কান্না করছিল।আমার আবার কান্না আসত না।রুবেলের
ঢিসুম ঢিসুমই মজা লাগত।সিনেমা দেখার পরবর্তী ১
ঘন্টা নিজে নিজে ঢিসুম ঢিসুম করতাম।দৌড়াতাম, উচু
জায়গা থেকে লাফ দিতাম।নিজেকে নায়ক নায়ক মনে হত।
তবে সে সময় একটা বিষয় হেভি রহস্য লাগত আনোয়ার
হোসেন সাহেব প্রতি সিনেমার প্রথমে কেন মারা যেত?
ইলয়াস কাঞ্চনের সিনেমাও খুব পছন্দ করতাম।সাপের
ছবি দেখে ভাবতাম ইস যদি আমি সাপ হতে পারতাম,
কি মজাটানা হত।কিছুক্ষন মানুষ,কিছুক্ষন সাপ।আমার
একবন্ধুকে খুব অপছন্দ করতাম।তারে কামড় দেয়ার অনেক
ইচ্ছা ছিল।
সিনেমা দেখলেতো হবে না।পরদিন স্কুলে গিয়ে বন্ধুদের
আলোচনা করতে হবে না।সে এক কঠিন আলোচনা।
আমরা এক একটা চলচ্চিত্রের সমালোচক।যেসব সিনেমায়
গান বেশী দিত,প্রেমের দৃশ্য বেশী থাকতো সেসব সিনেমার
নায়কদের তীব্র সমালোচনা করতাম।
মারামারি পারে না আবার নায়ক হতে আসছে।কত বড়
বেআক্কেল।ওয়াসিম নামের এক নায়ক ছিল সে একদম
মারামারি পারত না।তার সিনেমা দেখলেই মেজাজ খারাপ
হয়ে যেত।
আজও শুক্রবার আসে।কিন্তু সে শুক্রবারের সাথে আজকের
শুক্রবারের দূরত্ব অনেক।আমরা ফেসবুকে ব্যাস্ত,সময়
পেলে বাংলা সিনেমার চৌদ্দগুষ্টি উদ্ধার করি।কিন্তু
আমার ছোটবেলার মহা আনন্দের বাংলা সিনেমার
সাথে কি ফেসবুকের মজার কোন তুলনা হয়???
# যখন কেউ খুব ছোট ছোট বিষয় নিয়ে অকারণে হাসাহাসি করে, বুঝে নিবেন ব্যাক্তিটি নিজের ব্যাক্তিগত জীবনে খুবই বিষণ্ণতায় আছে।
# যখন কেউ খুব ঘনঘন ঘুমায়, বুঝে নিবেন সেই ব্যাক্তিটি খুব একাকিত্বের মধ্যে আছে।
# যখন দেখবেন সাধারনত কম কথা বলে এমন কেউ খুব তারাতাড়ি কথা বলছে, বুঝে নিবেন সে কিছু গোপন করছে।
# যখন কেউ খুব দুঃখের সময় কাঁদতে পারে না, বুঝে নিবেন সে মানসিকভাবে খুবই দুর্বল।
# যখন দেখবেন কেউ খুবই ছোট ছোট বিষয়ে কেঁদে ফেলে, বুঝে নিবেন সে খুব নরম ও পবিত্র হৃদয়ের অধিকারী।
# যখন দেখবেন কেউ খুবই ছোট ও ফালতু বিষয়ে রাগা- রাগি করছে, বুঝে নিবেন সে প্রেমে পরেছে বা প্রেম বিষয়ক কোন ঝামেলায় আছে।
কথাগুলো ভালো লাগলে শেয়ার করুন আপনার প্রিয়জনদের সাথে।
ভালো থাকবেন, ভালো রাখবেন আপনার কাছের মানুষটিকে।
# যখন কেউ খুব ঘনঘন ঘুমায়, বুঝে নিবেন সেই ব্যাক্তিটি খুব একাকিত্বের মধ্যে আছে।
# যখন দেখবেন সাধারনত কম কথা বলে এমন কেউ খুব তারাতাড়ি কথা বলছে, বুঝে নিবেন সে কিছু গোপন করছে।
# যখন কেউ খুব দুঃখের সময় কাঁদতে পারে না, বুঝে নিবেন সে মানসিকভাবে খুবই দুর্বল।
# যখন দেখবেন কেউ খুবই ছোট ছোট বিষয়ে কেঁদে ফেলে, বুঝে নিবেন সে খুব নরম ও পবিত্র হৃদয়ের অধিকারী।
# যখন দেখবেন কেউ খুবই ছোট ও ফালতু বিষয়ে রাগা- রাগি করছে, বুঝে নিবেন সে প্রেমে পরেছে বা প্রেম বিষয়ক কোন ঝামেলায় আছে।
কথাগুলো ভালো লাগলে শেয়ার করুন আপনার প্রিয়জনদের সাথে।
ভালো থাকবেন, ভালো রাখবেন আপনার কাছের মানুষটিকে।
মানুষ সবার সাথে অভিনয় করতে পারলে ও নিজের
সাথে নিজে কখনো অভিনয় করতে পারে না..
তাই মানুষ আড়ালে কাঁদে...!
হয়তো তুমি একদিন ভুলে যাবে এই স্মৃতি গুলো
নতুন কোন স্মৃতির মাঝে হারিয়ে যাবে আমি নামক সেই দিন গুলো ,
কিন্তু তুমি থেকে যাবে আমার স্মৃতির সমস্ত অস্তিত্ব জোড়ে ,
আমার সমস্ত ভাবনা জোড়ে তুমিই থাকবে ।
নতুন কোন স্মৃতির মাঝে হারিয়ে যাবে আমি নামক সেই দিন গুলো ,
কিন্তু তুমি থেকে যাবে আমার স্মৃতির সমস্ত অস্তিত্ব জোড়ে ,
আমার সমস্ত ভাবনা জোড়ে তুমিই থাকবে ।
আজ দূরে যেতে চাইছ
হারিয়ে যেতে চাইছ তুমি ,
মুক্ত করে দিলাম
হৃদয়ের যত ভালোবাসা আছে
নিয়ে চলে যাও ,
ভেবে নেব তুমি আমার নও
ছিলে না তুমি আমার কোনদিন !
ভাবছ কষ্ট পেয়েছি ??
কষ্ট সে তো তুমি পেয়েছ
ভাবছ কান্না করছি ,
কান্না সে তো তোমার চোখে ,
ভাবছ তোমাকে হারিয়েছি ,
ভুল তুমি আমাকে হারিয়েছ ,
যে তোমাকে ভালোবাসতো ,
যার কাছে তুমি ছিলে এক রঙ্গিন স্বপ্ন ,
ভেবে দেখ কে হারিয়েছে বেশী ,
আমি না তুমি _____
হারিয়ে যেতে চাইছ তুমি ,
মুক্ত করে দিলাম
হৃদয়ের যত ভালোবাসা আছে
নিয়ে চলে যাও ,
ভেবে নেব তুমি আমার নও
ছিলে না তুমি আমার কোনদিন !
ভাবছ কষ্ট পেয়েছি ??
কষ্ট সে তো তুমি পেয়েছ
ভাবছ কান্না করছি ,
কান্না সে তো তোমার চোখে ,
ভাবছ তোমাকে হারিয়েছি ,
ভুল তুমি আমাকে হারিয়েছ ,
যে তোমাকে ভালোবাসতো ,
যার কাছে তুমি ছিলে এক রঙ্গিন স্বপ্ন ,
ভেবে দেখ কে হারিয়েছে বেশী ,
আমি না তুমি _____
বলবো না ভালো থেকো , জানি ভালো থাকবে বলেই
আজ চলে গেছ ,
তবুও চাই ভালোই থাক
যতটা ভালো থাকলে কোন কষ্ট তোমায় স্পর্শ করবে না , যতটা ভালো থাকলে তোমার
মনের কোনে কোন কষ্টের স্মৃতি জমা হবে না ,
ঠিক ততটা ভালো থেকো _____
আজ চলে গেছ ,
তবুও চাই ভালোই থাক
যতটা ভালো থাকলে কোন কষ্ট তোমায় স্পর্শ করবে না , যতটা ভালো থাকলে তোমার
মনের কোনে কোন কষ্টের স্মৃতি জমা হবে না ,
ঠিক ততটা ভালো থেকো _____
Friday, May 10, 2013
Wednesday, May 08, 2013
......... ITS A VOICE OF FORBIDDEN SOUL ..........
তৈলাক্ত বাঁশ ও পরিশ্রমী বানরের গল্পটি আর সমাপ্তি পায় না।
আমরা ক্রমাগত উঠতে থাকি, উঠতে উঠতে পিছলে যাই।
আমাদের জন্মক্ষণ, আমাদের ধর্ম কোনো কিছু বেছে নেয়ার অধিকার নেই।
সার্টিফিকেটে জন্মতারিখ বসাচ্ছেন মূর্খ স্কুল শিক্ষক,
কোথায় শ্রম দেব সেই সিদ্ধান্ত নেয় মামা-কাকার দল,
কাকে বিয়ে করব কি করব না, সিদ্ধান্ত দিচ্ছেন রাশভারি অভিভাবক।
আমাদের ভাবনার দায় নিয়েছে কর্পোরেটরা,
তারা বলে দিচ্ছেন কোন পণ্য আমাদের প্রয়োজন, কোনটা দরকারি নয়।
রাষ্ট্র বলছে ভাতের বদলে আলু খেতে, কর্তৃপক্ষ বলছে চুপ থাকতে।
আমাদের কণ্ঠ চেপে ধরেছে সুশীলতার খসখসে মোড়ক।
আমরা ভাবতে শিখছি না, ভাবার ভান করছি ক্রমাগত।
বুকের মাঝে জন্ম নেয়া প্রশ্নগুলো গিলে ফেলছি গলার কাছেই।
আমাদের সম্পাদকরা নতজানু হন জাতীয় মসজিদে,
পান খাওয়া দাত বের করে কেউ একজন বলে দিচ্ছেন আমরা কী ভাবব, আর কী ভাবব না ।
আমাদের চিন্তার জালে তাই মাকড়সারা মৃত,
আমাদের নিউজপ্রিন্ট তাই সুশীল টয়লেট পেপার,
আমাদের দূরদর্শনের পর্দা মূর্খ মালিকের গায়িকা স্ত্রীর রঙঢং।
আশ্রয় ছিল আন্তর্জাল।
হায়, সেখানেও মুখের উপরে ক্রমাগত স্কচটেপ চেপে ধরছেন সুশীলের ঠিকাদাররা।
লিখতে চেয়েছিলাম অনেক কিছুই, কিন্তু কানের কাছে ক্রমাগত 'হাউস দ্যাট' চিৎকার করে যাচ্ছে মূর্খ ইতররা।
কেউ দরজায় আগল দিয়েছেন, কেউ ঘুম ভেঙ্গেই আমার সাজানো লেখাকে পাঠাচ্ছেন
কারাগারে।
এখনই উপযুক্ত সময় কিছু একটা করার।
এখনই তৈরি করতে হবে নিজের বাকভূম।
গলা ছেড়ে বলার মতো একটা মঞ্চ চাই, বুক ভরে টেনে নেয়ার জন্য চাই একটু বিশুদ্ধ
বাতাস।
আমারব্লগ.কম সেই প্রস্তুতি ও নিরীক্ষারই একটা পর্যায়।
এখানে কর্তৃপক্ষ বলে কিছু থাকছে না।
সাইটের জ্বালানি যারা আপাত: সরবরাহ করছেন তারা থাকবেন অন্ধ মূক ও বধির।
এখানে পূর্ব পরীক্ষা দিতে হয় না যোগ্যতার, মেধার, মননের।
ইগো দিয়ে ফুলানো আইনের বেলুন এখানে নাকের ডগায় ঝুলিয়ে রাখা হয় না নিরন্তর।
কথা হোক ইচ্ছেমতো।
যা বলা যায়, আর যায় না, সবই উঠে আসুক এখানে।
হোক প্রস্তাব, আলোচনা, তর্ক, বিতর্ক কিংবা গালাগালি।
নিজের পায়ে দাঁড়ান শক্ত হয়ে, অবস্থানকে রক্ষা করুন নিজ উদ্যোগে।
বাধা কিংবা সমর্থন
Post by khairul plabon
me on Facebook http://www.facebook.com/ikhairulplabon
My current contact number is +88-01683804644
If any problem do not hesitated to call me. THAT'S ALL
It's the final Countdown
I cannot believe that this is it. I am done. Just a long bus ride and
three flights left.
How do i feel? Well, super happy. Really sad. Relieved. Accomplished.
Excited. Nervous. Confused. Hungry. Ready. Not nearly prepared. Scared.
Wiped out.
Yesterday in my last day in church, we had a really good sacrament meeting. after the sacrament they asked me to bear my testimony, and a lot of feelings that I had been suppressing came up. I had been fighting against myself all week long to stay focused and a couple times I lost the battle so I was feeling bummed out and not very worthy, but when I got up, the Spirit hit me really hard.
The mission has been the greatest thing for my life. I have learned a ton and grown up. God has helped me so many times in so many ways. Really God loves and helps those who follow Him. Basically I got up and rambled about that and then sat down and tried not to cry.
Yesterday in my last day in church, we had a really good sacrament meeting. after the sacrament they asked me to bear my testimony, and a lot of feelings that I had been suppressing came up. I had been fighting against myself all week long to stay focused and a couple times I lost the battle so I was feeling bummed out and not very worthy, but when I got up, the Spirit hit me really hard.
The mission has been the greatest thing for my life. I have learned a ton and grown up. God has helped me so many times in so many ways. Really God loves and helps those who follow Him. Basically I got up and rambled about that and then sat down and tried not to cry.
Post by khairul plabon
me on Facebook http://www.facebook.com/ikhairulplabon
My current contact number is +88-01683804644
If any problem do not hesitated to call me. THAT'S ALL
Today is A special day for mine. Birthday! not mine. My best life partner birthday. But her cell phone is off, totally of. I am too much hungry to talk with her. I know she love me more then her life. Now I'm waiting to talk with my JAN PAKHI.
তুমি আমাকে ভালোবাস না তাতে আমি কাঁদি না...,
তুমি আমাকে ঘৃণা কর তাতেও আমি কাঁদি না...,
আমি কাঁদি শুধু তোমাকে এক নজর দেখার জন্য..,
আমি কাঁদি তোমার সুন্দর মুখের মিষ্টি হাসি দেখার জন্য..,
আমি কাঁদি তুমি আমাকে বুঝতে চেষ্টা করনা তাই...................
তুমি আমাকে ঘৃণা কর তাতেও আমি কাঁদি না...,
আমি কাঁদি শুধু তোমাকে এক নজর দেখার জন্য..,
আমি কাঁদি তোমার সুন্দর মুখের মিষ্টি হাসি দেখার জন্য..,
আমি কাঁদি তুমি আমাকে বুঝতে চেষ্টা করনা তাই...................
আমাকে কখনো I LUV U বলোনি,
বলেছ ভাল থাকিস|
তুমি হাত কেটে আমার নাম
লিখনি,
আমার হাত সামান্য
কেটে গেলে তুমি কেঁদেছ |
আমার সাথে সারারাত
জেগে কথা বলনি, আমার সামান্য
problemহলে,
রাত জেগেছ|
miss you a lot JAN PAKHI, really miss you. If any mistake by me just forgive but don't give more pain .
sorry sorry sorry sorry sorry & sorry
Post by khairul plabon
me on Facebook http://www.facebook.com/ikhairulplabon
My current contact number is +88-01683804644
If any problem do not hesitated to call me. THAT'S ALL
Saturday, April 27, 2013
তোমার জীবনের সব
থেকে ভালো সম্পর্ক হল,
কেউ তোমার মনের
কাছাকাছি আছে..
আর তুমি তার সাথে সব
কিছু শেয়ার করবে...!!♥
থেকে ভালো সম্পর্ক হল,
কেউ তোমার মনের
কাছাকাছি আছে..
আর তুমি তার সাথে সব
কিছু শেয়ার করবে...!!♥
কিছু জিনিস খেয়াল করে দেখেছেন??
.
○ তার সাথে আপনার সম্পর্ক শেষহওয়ার পরও কেউ যদি তাকে নিয়ে খারাপ কোন মন্তব্য করে তখন আপনি খুব রেগে যান হয়তো কাউকে বুঝতেদেন না.....
.
○ আপনার বিপরীত লিঙ্গের কারো সাথে কথাবলার সময় খুজে বের করার চেষ্টা করেন তার সাথে আপনার ভালবাসার মানুষটার কি কি মিল আছে.....
.
○ হঠাৎ তার পছন্দের কোন জিনিসযদি আপনার সামনে পরে যায় আপনি চেষ্টা করলেও তারকথা মনে না করে থাকতে পারবেননা.....
.
○ তার সাথে যে জায়গা গুলোতে আপনি বসেথাকতেন ঐ জায়গা গুলোতে গেলে সব সময়সে জায়গাটাই বসার চেষ্টা করবেনযেখানে আপনার ভালবাসার মানুষবসতো.....
.
○ তার কাছ থেকে পাওয়া যে কোন জিনিস এখনও আপনার কাছে আছে যাআপনার পড়ার বই গুলোর চেয়ে ভাল অবস্থায় আছে..... (যদি ফেরত না দিয়ে থাকেন আর ফেলে না দিলে)
.
○ ঘুমাতে যাওয়ার আগে তাকে ভুলে হলেও একবার
মনে করেন.....
[ বিঃদ্র: কথা গুলো আপনার সাথে ঘটলে অথবা সত্য মনে হলে লাইক দিন]
I MISS YOU A LOT DEAR
MD KHAIRUL ISLAM
01683804644
bhat282@gmail.com
কি করে লাল চোখ আড়াল করা যায়,
অশ্রু দিয়ে ভিজে যাওয়া বালিশ কি করে উল্টে দেওয়া যায়।
আমি এখন সুখে থাকার
অভিনয় করাটা শিখে ফেলেছি ...... :(
এই নিষ্ঠুর জগতে নিজেকে একজন অভিনেতা
হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করাটাই সবচেয়ে ভাল ........
জীবনে চলার পথে মাঝে মাঝে গর্তে পড়া জরুরি । তাতে করে কারা কাজের সময় হাত বাড়ায় আর কারা কেবল মুখেই বলতে থাকে,কাজের সময় হাতটুকু বাড়ায় না তাদেরকে একদম আলাদা করা যায় । আমাদের চলার পথেএই দুই ধরনের লোকেরা একদম সমসত্ব দ্রবনের মতো আমাদের ঘিরে রাখে । তাদের আলাদা করার ঐ একটাই উপায় -গর্তেপড়ে যাওয়া ।
Subscribe to:
Posts (Atom)